Home রাজনীতি বিএনপির প্রার্থী হতে মাঠে ৫০ সাবেক ছাত্রনেতা

বিএনপির প্রার্থী হতে মাঠে ৫০ সাবেক ছাত্রনেতা

52
0

মোঃ রাজু আহম্মেদ:

বিএনপির প্রার্থী হতে মাঠে ৫০ সাবেক ছাত্রনেতা
বিএনপির সাবেক ১০ ছাত্রনেতা
• ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক নেতাদের চোখ সংসদে
• হাইকমান্ডের দৃষ্টি কাড়তে চষে বেড়াচ্ছেন তৃণমূলে
• মনোনয়নে শিক্ষিত ও তরুণদের গুরুত্ব দেবে বিএনপি
• যোগ্য, ত্যাগী ও গ্রহণযোগ্য প্রার্থীকে বেছে নেওয়া হবে: বিএনপি
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে সরব রাজনৈতিক দলগুলো। ভোট কবে হবে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে তার সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা না হলেও বিএনপিসহ অন্যান্য দলগুলো জোরেশোরে নির্বাচনি প্রস্তুতি চালাচ্ছে। কোন পদ্ধতিতে নির্বাচন হবে দলগুলোর মধ্যে তা নিয়ে কথার লড়াই চললেও অনেক দল ভেতরে ভেতরে প্রার্থিতা ঠিক করে ফেলেছে। কিন্তু বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপিতে এখনো আসনভিত্তিক সুনির্দিষ্ট করে প্রার্থিতা চূড়ান্ত করা হয়নি। তবে নির্বাচনি কৌশলে তরুণ, শিক্ষিত ও জনসম্পৃক্ত প্রার্থীদের মনোনয়ন দিয়ে এবার বড় পরিবর্তন আনতে চায় দলটি। যার ফলে সাবেক ছাত্রনেতাদের অনেকেই ধানের শীষের প্রার্থী হতে আগ্রহী। প্রায় অর্ধশতাধিক সাবেক ছাত্রনেতা ভোটের মাঠে চষে বেড়াচ্ছেন।

বিশেষ করে সাবেক ছাত্রনেতাদের মধ্যে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য থেকে সম্পাদকীয় পদে আছেন, কিংবা যুবদল-স্বেচ্ছাসেবক-কৃষক দলে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারা দলের হাইকমান্ডের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করছেন। নিজ নিজ এলাকায় সম্পৃক্ততা বাড়িয়েছেন। নানা উপলক্ষ্যে চালাচ্ছেন জনসংযোগ।

ছাত্রদল থেকে উঠে আসা অনেকে আগে বিএনপির হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তারাও আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছেন। তরুণ এসব প্রার্থীদের কেউ কেউ দলের ভেতরে-বাইরে বেশ সাড়া ফেলেছেন। তাদের এমন সক্রিয়তা ও মনোনয়নের প্রত্যাশা দলের মধ্যে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। অনেক আসনে এদের মধ্য থেকে মনোনয়ন পাওয়ার জোর সম্ভাবনা আছে বলে জানা গেছে।

তরুণ ভোটার, তরুণ প্রার্থী বাংলাদেশের মোট ভোটারের এক-তৃতীয়াংশই তরুণ। ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী এই ভোটারদের মন জয় করতেই বিএনপি এবার মনোনয়নে নতুন মুখ, বিশেষ করে ছাত্ররাজনীতি থেকে উঠে আসা নেতাদের এগিয়ে রাখছে। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তরুণদের অগ্রাধিকারের ইঙ্গিত দিয়েছেন। তার ভাষ্য, তরুণ নেতৃত্ব ছাড়া রাজনীতির ভবিষ্যৎ নেই। জনপ্রিয়তা, সাংগঠনিক দক্ষতা, জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা এসব ভিত্তিতে আমরা প্রার্থী বাছাই করছি। তরুণরাই এবার বেশি অগ্রাধিকার পাবে।

এছাড়াও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও অন্যান্য শীর্ষ নেতারা তরুণদের ভাবনাকে কেন্দ্র করে আগামী দিনের কর্মপরিকল্পনা সাজানোর কথা বলছেন। যে কারণে দলের তরুণ প্রার্থীও আশায় বুক বাঁধছেন। নির্বাচন করতে আগ্রহী খুলনা বিভাগের একজন সাবেক ছাত্রনেতা ঢাকা মেইলকে বলেন, ‘আন্দোলনের সময় মাঠে ছিলাম। জেল খেটেছি, অনেক মামলার আসামি হয়েছি। এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। আশা করি দল বিবেচনা করলে মর্যাদা রক্ষা করতে পারব। তবে দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। দল যেটাই করবে তা মেনে নেব।’

বিএনপির সাবেক ১০ ছাত্রনেতা নির্বাচনের প্রস্তুতিতে সক্রিয় বিএনপি
যদিও সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে বিএনপি নির্বাচন করবে কি না, তা এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়নি দলটি। তবে অভ্যন্তরীণভাবে পুরোদমে চলছে মনোনয়ন যাচাই, জরিপ, সাক্ষাৎকার ও প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার কাজ। দলটির নীতিনির্ধারকরা বলছেন, নির্বাচন নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সরকারের আচরণের ওপর নির্ভর করবে। সম্প্রতি তিনজন স্থায়ী কমিটির সদস্য দলের প্রার্থী হতে আগ্রহীদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন বলে জানা গেছে। চলতি মাসের মধ্যেই তালিকা চূড়ান্ত করতে চায় বিএনপি। মনোনয়ন প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত বিএনপির এক শীর্ষনেতা ঢাকা মেইলকে বলেন, ‘মনোনয়নের ক্ষেত্রে আন্দোলন-সংগ্রামে দলের নেতাদের ভূমিকা, জনসম্পৃক্ততা ও সাংগঠনিক ত্যাগ গুরুত্ব পাবে। সব বিষয়গুলো বিবেচনা করেই দল সিদ্ধান্ত নেবে।’
কে কোথায় ধানের শীষের কাণ্ডারি হতে চান
সাবেক ছাত্রনেতাদের অনেকেই বর্তমানে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল বা বিএনপির মূল কমিটিতে আছেন। তাদের অনেকে একাধিকবার কারাবরণ করেছেন, দলীয় দুঃসময়ে মাঠে সক্রিয় থেকেছেন। এসব নেতাদের মধ্যে অনেকেই এলাকায় ভালো অবস্থান তৈরি করছেন।
ঢাকা বিভাগ
ঢাকা-৭ আসনে ছাত্রদল ও যুবদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ইসহাক সরকার, ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা ও ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রফিকুল ইসলাম রাসেল, মীর নেওয়াজ আলী নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সাবেক ছাত্রনেতাদের অনেকেই বর্তমানে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল বা বিএনপির মূল কমিটিতে আছেন
ঢাকা-১০ আসনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম ভোটের লড়াইয়ে অংশ নিতে চান। ঢাকা-১৫ আসনে যুবদলের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি মামুন হাসান, ঢাকা-১৮ আসনে যুবদলের ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম জাহাঙ্গীর ধানের শীষের প্রার্থী হতে চান।
নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মশিউর রহমান রনি, নরসিংদী-৩ আসনে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসান, নরসিংদী-৪ আসনে স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং বিএনপির সহ-স্বেচ্ছাসেবক সম্পাদক আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, নরসিংদী-৫: আসনে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল এবং মুন্সিগঞ্জ-১ আসনে স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু ধানের শীষের প্রার্থী হিসেবে লড়াই করতে চান।

টাঙ্গাইল-১ আসনে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি জোবাইর আল মাহমুদ রিজভী, টাঙ্গাইল-৩ আসনে ঢাবি ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক ওবায়দুল হক নাসির, টাঙ্গাইল-৫ আসনে ছাত্রদল ও যুবদলের সাবেক সভাপতি এবং বর্তমানে বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু লড়তে চান।

সিলেট বিভাগ
হবিগঞ্জ-১ আসনে যুক্তরাজ্য যুবদলের সাবেক নেতা তালহা চৌধুরী, মৌলভীবাজার-১ আসনে কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-আন্তর্জাতিক সম্পাদক শরীফুল হক সাজু, সুনামগঞ্জ-১ আসনে কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান সরকার বিএনপির প্রার্থী হতে চান।

নির্বাচনি কৌশলে তরুণ, শিক্ষিত ও জনসম্পৃক্ত প্রার্থীদের মনোনয়ন দিয়ে এবার বড় পরিবর্তন আনতে চায় বিএনপি।
চট্টগ্রাম বিভাগ চট্টগ্রাম-৩ আসনে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক রফি উদ্দিন ফয়সাল, নোয়াখালী-৫ আসনে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ, ফেনী-১ আসনে যুবদল ঢাকা দক্ষিণের সাবেক সভাপতি, বিএনপি ঢাকা দক্ষিণের আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনু, লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব এবং আসনটি থেকে নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান।

খুলনা বিভাগ খুলনা-৩ আসনে বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, খুলনা-৪ আসনে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, বর্তমানে বিএনপির তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, খুলনা-৬ আসনে ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম, ঝিনাইদহ-৩ আসনে ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা ও বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আমিরুজ্জামান খান শিমুল, ঝিনাইদহ-৪ আসনে ঢাবি ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, যশোর-৬ আসনে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ মনোনয়ন পেতে চান।

কুষ্টিয়া-১ আসনে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের আহ্বায়ক শরীফ উদ্দিন জুয়েল, মাগুরা-২ আসনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম নয়ন, সাতক্ষীরা-১ আসনে ছাত্রদলের সাবেক নেতা সাইদুর রহমান এবং রাজনীতি সম্পাদক, দৈনিক ইত্তেফাক, জাসাস-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আরিফুজ্জামান মামুন, সাতক্ষীরা-৩ আসনে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মির্জা ইয়াছিন আলী, সাতক্ষীরা-৪ আসনে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুর রহমান আমিন ভোটে লড়াই করতে চান।

বরিশাল বিভাগ বরিশাল-৪ আসনে ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি এবং স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান, বরিশাল-২ আসনে ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল, ভোলা-৪ আসনে যুবদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, পিরোজপুর-৩ আসনে যুবদলের সাবেক সহ-আন্তর্জাতিক সম্পাদক এ আর মামুন খান, পটুয়াখালী-৩ আসনে ঢাবি ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি হাসান আল মামুন এবং ঝালকাঠি-২ আসনে ছাত্রদল ও যুবদলের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা মাহবুবুল হক নান্নু ধানের শীষের প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান।

রাজশাহী বিভাগ সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিম, সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সহ-সভাপতি গোলাম সারওয়ার, পাবনা-৩ আসনে কৃষক দলের সভাপতি হাসান জাফির তুহিন, রাজশাহী-৩ আসনে জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রায়হানুল আলম রায়হান, বগুড়া-৫ আসনে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন। নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে যোগ্য, ত্যাগী এবং গ্রহণযোগ্য প্রার্থীকে বেছে নিতে চায় বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।

ময়মনসিংহ বিভাগ নেত্রকোনা-৫ আসনে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি শহীদুল্লাহ ইমরান, ময়মনসিংহ-৬ আসনে ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা করিম সরকার, ময়মনসিংহ-১০ আসনে স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা আক্তারুজ্জামান বাচ্চু ভোটে অংশ নিতে চান।

ফরিদপুর বিভাগ ফরিদপুর-৩ আসনে কেন্দ্রীয় যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি মাহবুবুল হাসান পিংকু, ফরিদপুর-৪ আসনে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এবং কৃষক দল কেন্দ্রীয় কমিটি সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম বাবুল, মাদারীপুর-৩ আসনে ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, গোপালগঞ্জ-২ আসনে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সব-সভাপতি সরদার মো. নুরুজ্জামান, গোপালগঞ্জ-৩ আসনে স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এস জিলানী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রতীকে লড়তে চান।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ঢাকা মেইলকে বলেন, ‘বিএনপি বড় দল, অনেকেই নির্বাচন করতে আগ্রহী হবেন এটাই স্বাভাবিক। দল অবশ্যই যোগ্য, ত্যাগী এবং গ্রহণযোগ্য প্রার্থীকে বেছে নেবে। মনোনয়ন সংক্রান্ত কোনো ধরণের জটিলতা হবে না। কারণ ইতিমধ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here